খিলক্ষেতের জনগণের দুর্ভোগ দেখার যেন কেউ নেই

অফিস থেকে আসার সময় এক পথচারীর সাথে কথা হল ।  এক ক্ষাৎকারে তিনি জানালেন তিনি খিলক্ষেতে দেখে চিনতে পারছেন না। কেননা যে খিলক্ষেতে রাস্তাগুলোর দখলে থাকতো অটোরিকশা চালকদের রিকশাচালকদের হকারদের যানজটেরর কারখানা ছিল আজকে এত সুন্দর একটা পরিবেশ দেখে একজন সাধারন চাকুরীজীবী অনেক খুশি হয়েছেন রাস্তার যানজট মুক্ত পরিবেশ টা দেখে। যেখানেে বৃদ্ধ বৃদ্ধধ বয়সকে সবাই এই যানজটের শিকার হতেন।  খিলখেত বাসস্ট্যান্ডেে নেমে নয়ানগর আবুরটেক, খাপারা, উত্তরপাড়া ,উত্তর পূর্ব পশ্চিম পাড়া, বেপারীপাড়া, নামাপারা, লেকসিটি, বউরাা, ইছাপুরা, নারায়ণগঞ্জ এবং বিভিন্নন গন্তব্যে যাওয়া যায়়় এই খিলক্ষেতেরই

রাস্তা দিয়ে কিন্তু রাস্তার যানজট করে রাখে অটোরিকশা চালক এবং ফুটপাতে বসে থাকা হকাররা এবং এরই মাঝে বিভিন্ন দোকানে ও রকমারি দোকান সাজিয়ে বসে থাকে রাস্তার মাঝখানে যার জন্য গাড়ি গুলো ঠিক মত চলাচল করতে পারে না এবং যতটুকু গাড়ির দরকার হয় তার থেকেও অতিরিক্ত গাড়ি রাস্তায় থাকার কারণে মানুষ যানজটের শিকার হয় এছাড়াও গাড়ির হন এর কারণে বৃদ্ধ বয়স্ক যুবক সবাই বিভিন্ন সমস্যার সম্মুখীন হন কিন্তু এ ধরনের কোন কিছুই যেন অটোরিকশা চালকদের বিবেকে বাধে না।

শুধু অটোরিকশায় নয় রাস্তার দুই ধারে বসে থাকা হরেক রকমের দোকানিরা বসেছে হরেক রকমের পণ্য নিয়ে রাস্তা দিয়ে সাধারণ জনগণ যখন হেটে যায় তাদেরকে তাদের দোকানে আসার জন্য আহ্বান জানানো হয়। আসলে একটা আবাসিক এলাকার পরিস্থিতি এমনটা হওয়ার কথা না।

রাস্তার পাশের দোকানে হওয়ার কারণে প্রায়ই রেল লাইনের পাশে দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছেন সাধারণ জনগণ।

দোকানিরা তাদের দোকান সাজিয়ে একদম রাস্তার মাঝ পথে চলে আসে তাদের পণ্য নিয়ে ব্যস্ত থাকার জন্য বিক্রি করার জন্য।

তবে আমরা স্বচক্ষে আজকে যে পরিস্থিতি দেখলাম জানিনা প্রতিদিন এরকম পরিস্থিতি থাকবে কি না।এরকম পরিস্থিতি সবসময় রাখার জন্য সাধারণ জনগণের প্রশাসনের প্রতি আকুল আবেদন। অটোরিকশা চালকরা যেন কাউকে তোয়াক্কা করছে নাাা তারা তাদের মত করে তারা গাড়ির গতি বাড়িয়ে দিচ্ছেছে একটি গাড়ির সাথে আরেকটিি গাড়ি সাথেে পাল্লা দিয়ে চালানোর সময় প্রায়ই ঘটে থাকেে দুর্ঘটনায়।

এদের মধ্যে অনেক চালক ই প্রশিক্ষিত নয়।

10-12 বছরের শিশু বাচ্চার অটো রিকশা চালাচ্ছে এই রাস্তায় তাই প্রায়ই ঘটছে দুর্ঘটনা।

কারণ গাড়িটি হচ্ছে ব্যাটারিচালিত যেহেতু পা দিয়ে কিছু করা লাগেনা শুধু গাড়ির হ্যান্ডেল ধরেই গাড়ি চলছে ।তারা গন্তব্যে কিভাবে যেতে হবে কত টুকু স্প্রিট এ চালাতে হবে তাও তারা ঠিকমতো জানে না

তাই প্রায়ই ঘটছে দুর্ঘটনা দুর্ঘটনা ঘটে যাচ্ছে মাঝে মাঝে।

মন্তব্য করুন

আপনার ই-মেইল এ্যাড্রেস প্রকাশিত হবে না। * চিহ্নিত বিষয়গুলো আবশ্যক।

error: Content is protected !!