ঢাকা ০৪:৪৯ অপরাহ্ন, সোমবার, ০১ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ১৭ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

ভোলার বোরহানউদ্দিনে পুলিশ সদস্যের পরকীয়া

ভোলা প্রতিনিধিঃ ভোলার বোরহানউদ্দিনের হাসাননগর ৬নং ওয়ার্ডের বাসিন্দা পুলিশ সদস্য  (ট্রেনিংরত) হৃদয়; প্রবাসীর স্ত্রীকে নিয়ে রাতযাপন করার সময় এলাকাবাসী আটক করে অবরুদ্ধ করে ফেলে। এরপর স্থানীয় পুলিশ ফাড়ির ইনচার্জ ফোরকান ও তার সঙ্গীয় ফোর্স তাদেরকে উদ্ধার করে অজনা কোন শক্তিতে ছেড়ে দেয়। আর এটা নিয়ে জনমনে ক্ষোভ বিরাজ করছে।

স্থানীয় সুত্র জানায়, ৭ই অক্টোবর রাত অনুমান ৩টায় স্থানীয় মাকসুদ হাওলাদারের ছেলে হৃদয় হাওলাদার চরফ্যাসনের প্রবাসীর স্ত্রী ২ বাচ্চার মা মোসা: ছামিনাকে গোপনে নিয়ে এসে হৃদয় হাওলাদারের খালার বাড়িতে রাতযাপন করে । এরপর স্থানীয়রা বিষয়টি টের পেয়ে তাদেরকে ওই ঘরেই অবরুদ্ধ করে রাখে। এরপর স্থানীয়রা ফাড়ির ইনচার্জ ফোরকান ও এএসআই সোহেল  রানাকে বারবার ফোন করার পরও তারা কোন সারা দেয়নি । আর এভাবে সারাদিন পর হয়ে যায় আর বাড়ির আশেপাশে  ৬থেকে ৭ শতাধিক লোক জমে যায়। স্থানীয়রা সাংবাদিদের জানালে তারা ঘটনাস্থলে যায়। এরপর হটাৎ করেই ফাড়ির ইনচার্জ ৮জন পুলিশসহ সাংবাদিদের উপস্থিতিতেই হৃদয় ও প্রবাসীর স্ত্রীকে বের করে নিয়ে দফারফা করে ছেড়ে দেয়।  এরপর অন্যান্য সাংবাদিকরা গেলেও তাদেরকে আর পাওয়া যায়নি। ফাড়িতে গেলেও মিলেনি কোন তথ্য।

 

স্থানীয়রা আরো জানায় হৃদয় হাওলাদারের বাবা নারী কেলেঙ্কারী জনিত কারনে তিনবার জেল হাজতেও গিয়েছে।

এবিষয়ে ফাড়ির ইনচার্জ ফোরকান বলেন, ছেলে মেয়েদেরকে তাদের পরিবারের কাছে তুলে দেয়া হয়েছে।

  1. বোরহানউদ্দিন থানার ভারপাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) অসিম কুমার শিকদার বলেন, আমাকে ফাড়ির ইনচার্জ বলেছে সে ঘটনাস্থলে গিয়ে কাউকে পায়নি।
Tag :
জনপ্রিয় সংবাদ

সোনারগাঁও ক্যাপিটাল স্কুল এন্ড কলেজে ছাত্র-ছাত্রীদের মাঝে চারাগাছ বিতরণ

ভোলার বোরহানউদ্দিনে পুলিশ সদস্যের পরকীয়া

Update Time : ১০:৩৫:০৪ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৯ নভেম্বর ২০১৮

ভোলা প্রতিনিধিঃ ভোলার বোরহানউদ্দিনের হাসাননগর ৬নং ওয়ার্ডের বাসিন্দা পুলিশ সদস্য  (ট্রেনিংরত) হৃদয়; প্রবাসীর স্ত্রীকে নিয়ে রাতযাপন করার সময় এলাকাবাসী আটক করে অবরুদ্ধ করে ফেলে। এরপর স্থানীয় পুলিশ ফাড়ির ইনচার্জ ফোরকান ও তার সঙ্গীয় ফোর্স তাদেরকে উদ্ধার করে অজনা কোন শক্তিতে ছেড়ে দেয়। আর এটা নিয়ে জনমনে ক্ষোভ বিরাজ করছে।

স্থানীয় সুত্র জানায়, ৭ই অক্টোবর রাত অনুমান ৩টায় স্থানীয় মাকসুদ হাওলাদারের ছেলে হৃদয় হাওলাদার চরফ্যাসনের প্রবাসীর স্ত্রী ২ বাচ্চার মা মোসা: ছামিনাকে গোপনে নিয়ে এসে হৃদয় হাওলাদারের খালার বাড়িতে রাতযাপন করে । এরপর স্থানীয়রা বিষয়টি টের পেয়ে তাদেরকে ওই ঘরেই অবরুদ্ধ করে রাখে। এরপর স্থানীয়রা ফাড়ির ইনচার্জ ফোরকান ও এএসআই সোহেল  রানাকে বারবার ফোন করার পরও তারা কোন সারা দেয়নি । আর এভাবে সারাদিন পর হয়ে যায় আর বাড়ির আশেপাশে  ৬থেকে ৭ শতাধিক লোক জমে যায়। স্থানীয়রা সাংবাদিদের জানালে তারা ঘটনাস্থলে যায়। এরপর হটাৎ করেই ফাড়ির ইনচার্জ ৮জন পুলিশসহ সাংবাদিদের উপস্থিতিতেই হৃদয় ও প্রবাসীর স্ত্রীকে বের করে নিয়ে দফারফা করে ছেড়ে দেয়।  এরপর অন্যান্য সাংবাদিকরা গেলেও তাদেরকে আর পাওয়া যায়নি। ফাড়িতে গেলেও মিলেনি কোন তথ্য।

 

স্থানীয়রা আরো জানায় হৃদয় হাওলাদারের বাবা নারী কেলেঙ্কারী জনিত কারনে তিনবার জেল হাজতেও গিয়েছে।

এবিষয়ে ফাড়ির ইনচার্জ ফোরকান বলেন, ছেলে মেয়েদেরকে তাদের পরিবারের কাছে তুলে দেয়া হয়েছে।

  1. বোরহানউদ্দিন থানার ভারপাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) অসিম কুমার শিকদার বলেন, আমাকে ফাড়ির ইনচার্জ বলেছে সে ঘটনাস্থলে গিয়ে কাউকে পায়নি।