ঢাকা ০৭:৩০ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৩১ জুলাই ২০২৫, ১৬ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

সাধারণ ঠান্ডা-জ্বর নাকি ওমিক্রন, কীভাবে বুঝবেন?

সকালবিডি টোয়েন্টিফোর ডটকম: করোনার প্রাথমিক লক্ষণগুলো সাধারণ ঠান্ডা জ্বরের মতোই হয়ে থাকে। শরীরের তাপমাত্রা বৃদ্ধি, নাক দিয়ে পানি পড়া, হাঁচি-কাশি বা ক্লান্তিভাব আমাদের দেশে খুবই স্বাভাবিক হিসেবে ধরে নেয়া হয়। তবে ওমিক্রনের ক্ষেত্রেও প্রায় একই লক্ষণ প্রকাশ পাওয়ায় আগে থেকে সচেতন হওয়া দরকার।

করোনার ওমিক্রনের ক্ষেত্রেও সাধারণ জ্বরের মতো লক্ষণ প্রকাশ পায়। তবে অনেক ভুক্তভোগী বলছেন, জ্বরের সাথে শরীর ব্যাথাও শুরু হয় ওমিক্রনে আক্রান্ত হওয়ার পর। বিশেষ করে কোমর থেকে শুরু করে শরীরের নিচের অংশে ব্যাথা অনুভূত হচ্ছে বেশি। যা সাধারণ ঠান্ডা জ্বরে দেখা যায় না।

তাছাড়া ওমিক্রনে আক্রান্ত হওয়ার পর গলায় ব্যাথা বা অস্বস্তিভাবও দেখা দেয়। অনেকে আবার গা-গুলানো বা বমিভাব অনুভব করছেন। এ ছাড়া রাতের দিকে ঘাম হওয়া, গায়ে র‍্যাশ বের হওয়ার মতো কিছু উপসর্গও ধরা পড়ছে।

সাধারণ জ্বরের মতো লক্ষণ প্রকাশ পেলেও কোনোরকম অবহেলা না করার পরামর্শ দিচ্ছেন চিকিৎসকরা। বিশেষ করে শিশু ও বয়স্কদের প্রতি বিশেষভাবে নজর দেয়া প্রয়োজন।

Tag :
জনপ্রিয় সংবাদ

Development should be achieved by saving trees, not destroying them – Ataur Rahman

সাধারণ ঠান্ডা-জ্বর নাকি ওমিক্রন, কীভাবে বুঝবেন?

Update Time : ০৫:৫৭:০৪ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৯ জানুয়ারি ২০২২

সকালবিডি টোয়েন্টিফোর ডটকম: করোনার প্রাথমিক লক্ষণগুলো সাধারণ ঠান্ডা জ্বরের মতোই হয়ে থাকে। শরীরের তাপমাত্রা বৃদ্ধি, নাক দিয়ে পানি পড়া, হাঁচি-কাশি বা ক্লান্তিভাব আমাদের দেশে খুবই স্বাভাবিক হিসেবে ধরে নেয়া হয়। তবে ওমিক্রনের ক্ষেত্রেও প্রায় একই লক্ষণ প্রকাশ পাওয়ায় আগে থেকে সচেতন হওয়া দরকার।

করোনার ওমিক্রনের ক্ষেত্রেও সাধারণ জ্বরের মতো লক্ষণ প্রকাশ পায়। তবে অনেক ভুক্তভোগী বলছেন, জ্বরের সাথে শরীর ব্যাথাও শুরু হয় ওমিক্রনে আক্রান্ত হওয়ার পর। বিশেষ করে কোমর থেকে শুরু করে শরীরের নিচের অংশে ব্যাথা অনুভূত হচ্ছে বেশি। যা সাধারণ ঠান্ডা জ্বরে দেখা যায় না।

তাছাড়া ওমিক্রনে আক্রান্ত হওয়ার পর গলায় ব্যাথা বা অস্বস্তিভাবও দেখা দেয়। অনেকে আবার গা-গুলানো বা বমিভাব অনুভব করছেন। এ ছাড়া রাতের দিকে ঘাম হওয়া, গায়ে র‍্যাশ বের হওয়ার মতো কিছু উপসর্গও ধরা পড়ছে।

সাধারণ জ্বরের মতো লক্ষণ প্রকাশ পেলেও কোনোরকম অবহেলা না করার পরামর্শ দিচ্ছেন চিকিৎসকরা। বিশেষ করে শিশু ও বয়স্কদের প্রতি বিশেষভাবে নজর দেয়া প্রয়োজন।