ঢাকা ০৫:১৩ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ০৪ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ১৯ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

স্বপ্নের কাঁচপুর গ্রুপের ৪৩০ তম রক্তদান করলেন এডমিন সাউদ সাহেবের মা।

নিজস্ব প্রতিনিধিঃ স্বপ্নের কাঁচপুর গ্রুপের পথচলা ২০১৭ সালের মার্চ মাসের ২০ তারিখ হতে।এই সময়ের মধ্যে তারা কাঁচপুর ও আশেপাশে আজপর্যন্ত ৪৩০ ব্যাগ রক্তদান করেছেন।

আর আজকেই ঘটেছে একটি স্মরনীয় ঘটনা চারদিকে “এ নেগেটিভ” রক্ত পাওয়া যাচ্ছে না।এমন সময় স্বপ্নের কাঁচপুর গ্রুপের এডমিন মোঃমাসুম সাউদ এর আম্মু এই মহামারী করোনা পরিস্থিতিতে ও এই মধ্যরাতে কোন উছিলা না দিয়ে ছেলেকে নিয়ে হাসপাতালে চলে যান রক্ত দিতে।

উল্ল্যেখ আছে স্বপ্নের_কাঁচপুর গ্রুপ প্রতিষ্ঠিত হয়েছে এই মানুষটির সমর্থনে বিভিন্ন উদ্যোগে সর্বদা সমর্থন ও সহযোগীতা করেছেন এবং এখনো করতেছেন।স্বপ্নের কাঁচপুর গ্রুপের এডমিন সাউদ সাহেব-এর আম্মুজান কহিনুর বেগম আজ মৃত্যুপথযাত্রী এক প্রসূতি মাকে এই মধ্যেরাতে এই পরিস্থিতিতে রক্তদান করলেন।

সাউদ সাহেবের মা সকালবিডিকে বলেনঃ ২০১৪ সালে আমার অপারেশনের সময় রক্ত পেতে দুই সপ্তাহ লেগে যায়।অন্য জেলা থেকে ডোনার এনে রক্ত দেওয়া হয়।সেই দিনই হাসপাতালে শুয়ে আমি সম্পুর্ন সুস্থ হলে রক্তদান করার অঙ্গীকার করেছিলাম যা আজ আমার ছেলে পুরন করিয়ে দিলো।দোয়া করবেন যেনো এই ছেলেগুলো এভাবেই সর্বদা মানুষের পাশে দাঁড়াতে পারে।

#বিঃদ্রঃ সেলফিতে পুত্রের সাথে রক্তযোদ্ধা মা

Tag :

“রাশিয়ায় ইয়াং মেন্টর অব দ্য ইয়ার পুরস্কার জিতলেন বাংলাদেশের উদ্যোক্তা”

স্বপ্নের কাঁচপুর গ্রুপের ৪৩০ তম রক্তদান করলেন এডমিন সাউদ সাহেবের মা।

Update Time : ০১:১৫:৫৪ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ৭ জুন ২০২০

নিজস্ব প্রতিনিধিঃ স্বপ্নের কাঁচপুর গ্রুপের পথচলা ২০১৭ সালের মার্চ মাসের ২০ তারিখ হতে।এই সময়ের মধ্যে তারা কাঁচপুর ও আশেপাশে আজপর্যন্ত ৪৩০ ব্যাগ রক্তদান করেছেন।

আর আজকেই ঘটেছে একটি স্মরনীয় ঘটনা চারদিকে “এ নেগেটিভ” রক্ত পাওয়া যাচ্ছে না।এমন সময় স্বপ্নের কাঁচপুর গ্রুপের এডমিন মোঃমাসুম সাউদ এর আম্মু এই মহামারী করোনা পরিস্থিতিতে ও এই মধ্যরাতে কোন উছিলা না দিয়ে ছেলেকে নিয়ে হাসপাতালে চলে যান রক্ত দিতে।

উল্ল্যেখ আছে স্বপ্নের_কাঁচপুর গ্রুপ প্রতিষ্ঠিত হয়েছে এই মানুষটির সমর্থনে বিভিন্ন উদ্যোগে সর্বদা সমর্থন ও সহযোগীতা করেছেন এবং এখনো করতেছেন।স্বপ্নের কাঁচপুর গ্রুপের এডমিন সাউদ সাহেব-এর আম্মুজান কহিনুর বেগম আজ মৃত্যুপথযাত্রী এক প্রসূতি মাকে এই মধ্যেরাতে এই পরিস্থিতিতে রক্তদান করলেন।

সাউদ সাহেবের মা সকালবিডিকে বলেনঃ ২০১৪ সালে আমার অপারেশনের সময় রক্ত পেতে দুই সপ্তাহ লেগে যায়।অন্য জেলা থেকে ডোনার এনে রক্ত দেওয়া হয়।সেই দিনই হাসপাতালে শুয়ে আমি সম্পুর্ন সুস্থ হলে রক্তদান করার অঙ্গীকার করেছিলাম যা আজ আমার ছেলে পুরন করিয়ে দিলো।দোয়া করবেন যেনো এই ছেলেগুলো এভাবেই সর্বদা মানুষের পাশে দাঁড়াতে পারে।

#বিঃদ্রঃ সেলফিতে পুত্রের সাথে রক্তযোদ্ধা মা