তারেক মাহমুদ :
নারায়ণগঞ্জ জেলা বিএনপির সুপার টু নিয়ে গুঞ্জণ শুরু হয়েছে নারায়ণগঞ্জে।
চারিদিক থেকে বিভিন্ন নেতার নাম উঠে এসেছে সভাপতি সেক্রেটারী হিসেবে। নারায়ণগঞ্জের তৃনমূ প্রজন্মের বিএনপির নেতাকর্মীদের পছন্দের শীর্ষে সরকারী তোলারাম কলেজ এর সাবেক ভিপি ও সাবেক ছাত্র নেতা ও বর্তমান জেলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক মাশুকুল ইসলাম রাজিব।
সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক হিসেবে রাজিবের পক্ষে নেতাকর্মীরা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমসহ বিভিন্ন সভা সমাবেশে রাজীবকে শীর্ষ পদে নিয়ে অাসার দাবী রেখে প্রচারনা শুরু করেছেন।
অনিয়মের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ ও চলমান বিএনপির আন্দোলন শক্তিশালী করার জন্য রাজিবের মতো সাহসী নেতার হাতে দায়িত্ব তুলে দেবার আহবান তাদের।
জানা যায়, নারায়ণগঞ্জে ছাত্র নেতা হিসেবে অাকাঁশ ব্যাপক জনপ্রিয় মাসুকুল ইসলাম রাজিব। অনেকের কাছে নারায়ণগঞ্জে ছাত্রদলের সোনালী অধ্যায়ের নাম মাশুকুল ইসলাম রাজিব।
ছাত্রদলের নেতাকর্মীদের সাথে আন্তরিকভাবে মিশে গিয়েছিলেন রাজিব, তাদের বিপদ আপদে সময়ে অসময়ে ঝাঁপিয়ে পরেছেন।
২০১৩ সালের ১৬ মার্চ মাসুকুল ইসলাম রাজীবকে আহবায়ক করে ঘোষনা করা হয় জেলা ছাত্রদলের কমিটি।
এ কমিটি চারবছর চলার পরে ২০১৭ সালের ফেব্রুয়ারিতে নারায়ণগঞ্জ জেলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক করা হয় রাজিবকে।
নারায়ণগঞ্জ জেলা বিএনপি পূণর্গঠনের গুঞ্জন উঠার পর সরব হয়ে উঠেছেন রাজিব ভক্তরা।
নতুন কমিটিতে মাশুকুল ইসলাম রাজিবকে সুপার টু’তে রাখার দাবী জানাচ্ছেন তারা বিভিন্নভাবে।
বর্তমান কমিটির সিনিয়র নেতাদের দিনের পর দিন ব্যর্থতা, কমিটি বানিজ্য আর লোক দেখানো ফটোসেশনের অবসান ঘটিয়ে রাজপথ কাপাতে রাজিবের বিকল্প দেখছেন না তৃনমূল নেতাকর্মীরা । হউক সরকার প্রধান বা নিজ দলের বড় নেতা সত্য বলতে কখনো পিছপা হননি বলে দাবী রাজীব সমর্থকদের,এমন দৃঢ়চেতা সাহসী দূরূর্দশিতা সম্পন্ন নেতাকে যদি দল গঠনে কাজে লাগানো না যায় তাহলে কাংখিত লক্ষে পৌছানো সত্যি দূস্কর হবে বলে মনে করেন বিএনপি তৃনমূল ।বিভিন্ন সভা সমাবেশ ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে নতুন প্রজন্মের এই দাবীটি তুলে ধরছে।
রাজিবের মতো সাহসী নেতার হাতে দায়িত্ব দিলে নেতাকর্মীরা সব রাজপথে ছুটে আসবে এবং নারায়ণগঞ্জ থেকেই খালেদা জিয়ার মুক্তির এক দফা আন্দোলনের সূচনা হবে বলে বিশ্বাস তৃণমূলের।